“সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে” কোন বিতর্ক নয়, একবার আপনার ভিতর থেকে পড়ুন বুঝতে পারবেন সত্যটা গ্রহন করতে আমাদের কত কষ্ট হয়।
যাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার প্রয়োজন পড়ে না, মা বাবা পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাসহ, তাদের ছাড়া অন্য যারা আমার সহচর বা আমি যাদের সহচর ছিলাম সবার কাছেই কৃতজ্ঞ। আজি আমি যতিটুকুই হয়না কেন নিজে থেকে কিছুই না। ফ্যামিলি, স্কুলের সহপাঠী সেলিম, সুলতান, হাবেল, এরশাদ, আরিফ, ওসমান, নূরনবী রবিউলসহ অনেকে, কলেজে মধ্যে আছে নাসির, সাদেক, কামাল, সুশান্ত, সিহাব, আরিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়, কবির, ভাস্কর, আজগর, রিমন, আলামিন, শাওন, জহির, মাসুম, জিহাদ, স্বপন, নাদিম, আতা, শিশির, রাতুল, প্রিতম, খালেদ, আর বেকার লাইফে মিলন, মিলন, ইমরুল, এলেক্স, বদি, কামাল আর অনেকেই আছে যাদের নাম এখন মনে পড়ছে যেমন মাঝে মাঝে নিজের নামও মনে থাকে না এদের সবার প্রতিই আমি কৃতজ্ঞ। একটা বিষয় হয়ত নজেরে এসেছে কোন মেয়ের নাম নেই এখানে, সত্যি বলতে আমি খুব কম সংখ্যক মেয়েকেই চিনতাম। মম এদের মাঝে অধিক গুরুত্বপূর্ণ, ওর সাথেই মনে হয় আমার বেশি মেশা হয়ে হয়েছে। ভাস্করের মাধ্যমেই ওর সাথে আমার পরিচয়, আমার উপদেষ্টাও বলতে পারেন আপনার। কিন্তু কোন ক্লাসমেট মেয়ে বান্ধবী আমার ছিল না। আর এক্স ফ্যাক্টর এর মধ্যে জান্নাতুল কিংবা নাসরিন গ্রীষ্মের ঝড়ো হাওয়ার মতই যাকে হাজার চেষ্টা করেও ধরে রাখা যায় না। ওদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ অন্যদিকে। বন্ধুরা যা শিখিয়েছে ওরা তা শিখায় নি সত্যি কিন্তু আমার ভিতরে যে বিষয়টা ছিল না ওর তা জন্ম দিয়েছে আমার মাঝে। তার মানে এটা ভাবা ঠিক হবে না যে ওদের কাছ থেকে আমি ছ্যাকা খেয়েছি। কারণ এ বিষয়ে আমার নিজেরই সন্দেহ আছে যে আমি কি প্রেমে পড়েছিলাম কি না।যেখানে প্রেম নাই সেখানে ছ্যাকার প্রশ্ন ওঠে না। ওদের প্রতি আবারও কৃতজ্ঞ আমার জীবনে পদ চিহ্ন রাখার জন্য। আর বন্ধুদের বলছি আমি আসলেই তোমাদের প্রতি বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ কারন তোমরাই আমার প্রকৃত শিক্ষক ছিলে।